পিরিয়ড বা মাসিক যেকোন নারীর জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অধ্যায়। প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর প্রত্যেক নারীকে পিরিয়ড বা মাসিকের সম্মুখীন হতে হয়।
পিরিয়ড বা মাসিক কি?
প্রত্যেক প্রাপ্ত বয়স্ক নারীর শরীরে প্রতিমাসে ডিম্বাণু উৎপাদন হয়। এই ডিম্বাণু একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যান্ত জীবিত থাকে। এর পর তা বিনষ্ট হয়ে যায় এবং নারীর শরীর থেকে যৌনাশয় দিয়ে বেরিয়ে যায়। বেরিয়ে যাওয়ার এই সময়কে পিরিয়ড বা মাসিক বলে।
পিরিয়ড বা মাসিক কেন হয়?
মেয়েরা বয়ঃসন্ধি-তে পৌছালে তাদের স্ত্রী হরমোন কার্যকরী হতে শুরু হয়। তখন নারীর শরীরে অনেক পরিবর্তন হতে থাকে। এই সময় নারীর স্তন বড় হতে শুরু করে এবং গুপ্তাঙ্গের লোম জন্মাতে শুরু করে। মানসিক ও শরীরবৃত্তীয় নানা রকম পরিবর্তন সাধিত হতে শুরু হয়। এ সময় ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বাণু উৎপাদন আরম্ভ হয়। এই ডিম্বাণুগুলো একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত কার্যকর থাকে। এ সময় যদি তা পুরুষের শুক্রাণুর সাথে মিলিত হয় তবে নারী গর্ভাবতী হয়ে পড়তে পারে। যদি তা না হয় তখন এগুল বিনষ্ট হয় যার ফলে বিনষ্ট হয়ে যাওয়া ডিম্বাণুগুলো বের হয়ে আসতে থাকে এবং এই প্রক্রিয়ায় কিছুদিন পরে সকল বিনষ্ট হয়ে যাওয়া ডিম্বাণু বের হয়ে আসার পরে আবার নতুন করে ডিম্বাণু তৈরী শুরু হয়। যে সময় ধরে বিনষ্ট হয়ে যাওয়া ডিম্বাণু নিঃসরিত হতে থাকে তাকে পিরিয়ড বলে।
Pingback: মাসিক কত দিন পর পর হয় – Oporazita
Pingback: ইউরিন ইনফেকশন বা প্রস্রাবে জীবাণু সংক্রমণ কি, কেন হয় এবং ইউরিন ইনফেকশনের চিকিৎসা | NariBangla
Pingback: মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ? | NariBangla
Nice posts! 🙂
___
Sanny
Look my site is good
___
http://davesdevotional.org
Look my site is good
___
http://afcmarseille.com
http://afcmarseille.com